বাবাহারা ছেলেটা লিখতে ভুলে গিয়েছিল।
সারাদিন মনমরা হয়ে থাকত। ভাল না লাগাটা ছিল নিত্যদিনের রুটিন। জানালার গ্রীল ধরে আনমনে আকাশের দিকে তাকিয়ে কি যে, ভাবত নিজেও জান তো না। নিজেকে মনে করত সমাজের বোঝা, ঊষার আলোর আগে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে পারলেই যেন হাফ ছেড়ে বাঁচে। জীবনে যে ঘুরে দাড়ানো সম্ভব তা ও ভুলে গিয়েছিল। একটা সময় কত মানুষকে বুঝিয়েছে, দিয়েছে সঠিক সমাধান, কখনো ভেঙে পড়তে দেয়নি প্রতিবেশীদের। কিন্তু কালক্রমে নিয়তির কাছে ধরা দিয়ে খালি চোখে সরষেফুল ছাড়া কিছুই দৃষ্টিতে আটকাতো না।
সারাদিন মনমরা হয়ে থাকত। ভাল না লাগাটা ছিল নিত্যদিনের রুটিন। জানালার গ্রীল ধরে আনমনে আকাশের দিকে তাকিয়ে কি যে, ভাবত নিজেও জান তো না। নিজেকে মনে করত সমাজের বোঝা, ঊষার আলোর আগে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে পারলেই যেন হাফ ছেড়ে বাঁচে। জীবনে যে ঘুরে দাড়ানো সম্ভব তা ও ভুলে গিয়েছিল। একটা সময় কত মানুষকে বুঝিয়েছে, দিয়েছে সঠিক সমাধান, কখনো ভেঙে পড়তে দেয়নি প্রতিবেশীদের। কিন্তু কালক্রমে নিয়তির কাছে ধরা দিয়ে খালি চোখে সরষেফুল ছাড়া কিছুই দৃষ্টিতে আটকাতো না।
কোন এক সন্ধায়, আকাশটা ছিল ঝলমলে, ঝিরঝিরে বাতাস বইছিল চারিদিকে। আপ্পি তুমি না বলেছিলে কখনো মন খারাপ হলে তোমাকে বলতে,
সবকিছু শেয়ার করতে, বন্ধুবান্ধবহীন জীবনে ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছিলে।
আমি ও পৃথিবীটাকে নতুন করে ভাবতে শিখেছিলাম, কাঠফাটা রোদের তৃষ্ণার্ত হৃদয়ে পড়েছিল একফোটা শীতল অমিয় সুধা।
সবকিছু শেয়ার করতে, বন্ধুবান্ধবহীন জীবনে ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছিলে।
আমি ও পৃথিবীটাকে নতুন করে ভাবতে শিখেছিলাম, কাঠফাটা রোদের তৃষ্ণার্ত হৃদয়ে পড়েছিল একফোটা শীতল অমিয় সুধা।
কিন্তু তা এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল।
নাতিদীর্ঘ জীবনের অতি ক্ষুদ্র একটা কারণে।
নাতিদীর্ঘ জীবনের অতি ক্ষুদ্র একটা কারণে।
ডিম দিয়ে ব্রেড ভাজা একটা ফেভারেট টিফিন। সাথে এক কাপ চা হলে তো আর কথাই নেই। এমন একটা স্নিগ্ধ সন্ধায়
জ্যোৎস্নার আলোয় বসে থাকা টুকটুকে আপ্পিটাকে রাগিয়ে দিয়ে দিনের আনন্দটায় যেন মাটি হয়ে গিয়েছিল সেদিন।
জ্যোৎস্নার আলোয় বসে থাকা টুকটুকে আপ্পিটাকে রাগিয়ে দিয়ে দিনের আনন্দটায় যেন মাটি হয়ে গিয়েছিল সেদিন।
আবার ফিরে আসুক সেইদিন। মায়াময় দিনগুলোর পুনরাবৃত্তি ঘটুক জীবনের শেষ নিঃস্বাস অবধি। ছোট্ট একটা ক্ষমা উপহার দিয়ে তুমি হয়ে যাও মহৎ, অতি মহৎ।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন