আমি চিটাগাং আব্বার বাসায় আমার ছোট্ট বড় মেয়েকে নিয়ে ওর বয়স তখন ২বৎসর ৪মাস। আর একজন আসি আসি করছে। এর ভিতর কর্তাকে নারিকেলের উপর ডিপ্লোমা করার জন্য শ্রীলংকা যেতে হয়, তিন মাসের জন্য। উনি ফ্লাই করার পাঁচ দিনের মাথায় মেঝমেয়ে কোলে এল। দেখতে দেখতে তিন মাস কেটেগেল। কর্তা শ্রীলংকা থেকে ফিরলেন। উনার সরাসরি ঢাকার ফার্মগেট কৃষি অফিসে পোস্টিং হল। আমরা বাসা নিলাম কলাবাগানে। ছোট খালার বাসার কাছেই। খালুও সরকারি অফিসার ( মেজিষ্টেট), ওনারা জামালপুর থেকে ঢাকায় এসেছেন আরো কিছুদিন আগে।
এর মাধ্যে আমার খুব জ্বর, কিছুতেই জ্বর কমছেনা।
কিছু পুরুষ আছে মেয়ে দেখলেই চুকচুক করে। ওদের চোখো চাকরানী- রাজরানী সবাই সমান। কোন সুযোগ পাওয়া যায় কি না তার তালে থাকে। ছোট খালার এক নন্নাসের( খালুর বড় বোনের) ছেলে খালুর সমবয়সী। বেটার চরিত্রের কোন ঠিক ছিল না। সে আবার আর্মিতে কি জানি কোন পোস্টে চাকরি করত। খালার মেয়েরা ছিল ছোট ছোট। খালার বাসায় কোন মেহমান এলে আমাকেই সামাল দিতে হত। এক ছুটির দিনে খালা ছিলেন অসুস্ত আমাকেই উনার সব করে দিতে হচ্ছে। খালা গেছেন ওয়াসরুমে আমি উনার বিছানা ঠিক করে
দিচ্ছি, খালু কারসাথে যেন ফোনে কথা বলছে বসারঘরে। দুই মেয়েকে নিয়ে আমার কর্তাও ওখানে, এই বেটাও ওখানেই ছিল। হটাৎ দেখি সেই বেটা বেডরুমে চলে এল। পটকরে আমার বামহাতটা চেপে ধরল, ' শুধু আলম কে কেন আমাকেও একটু ভালবাস।' আমার মাথা গেল গরম হয়ে, বেটার নাক বরাবর দিলাম একটা ঘুসি। সঙ্গেসঙ্গে নাক দিয়ে রক্ত বেরিয়ে এল। আমার হাত ছেড়ে দিয়ে নিজের নাক চেপে ধরে বেসিনের দিকে ছুটল। দশমিনিটের ভিতর খালুকে, ' মামা আমি আসি' বলে বেটা আউট। এর পর আর কোনদিন এমন আচরন করেনি।
( চলবে)
দিচ্ছি, খালু কারসাথে যেন ফোনে কথা বলছে বসারঘরে। দুই মেয়েকে নিয়ে আমার কর্তাও ওখানে, এই বেটাও ওখানেই ছিল। হটাৎ দেখি সেই বেটা বেডরুমে চলে এল। পটকরে আমার বামহাতটা চেপে ধরল, ' শুধু আলম কে কেন আমাকেও একটু ভালবাস।' আমার মাথা গেল গরম হয়ে, বেটার নাক বরাবর দিলাম একটা ঘুসি। সঙ্গেসঙ্গে নাক দিয়ে রক্ত বেরিয়ে এল। আমার হাত ছেড়ে দিয়ে নিজের নাক চেপে ধরে বেসিনের দিকে ছুটল। দশমিনিটের ভিতর খালুকে, ' মামা আমি আসি' বলে বেটা আউট। এর পর আর কোনদিন এমন আচরন করেনি।
( চলবে)

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন