যুবাইর ইসহাক
বিজয় ও আনন্দ।
জয়ী হওয়ার চেষ্টা সবসময় আমাদের মধ্যে বিদ্যমান। বিজয়ের আনন্দ আমাদের উচ্ছাসিত করে সর্বদা।
ছেলেবেলা অন্য পাড়ার বন্ধুদের খেলায় হারিয়ে দেওয়া ছিলো সবচে আনন্দের বিষয়। আরেকটু বড় হয়ে বন্ধুদের তর্কে হারিয়ে দিতে চেষ্টার কম নেই এবং একসময় জয়ী হলে আনন্দে মেতে উঠি। আমাদের সার্পোটিং দলের কথাই ধরি, তারা খেলে এক প্রান্তে; আমরা আনন্দ উৎসব করি অন্যপান্তে বসে।
জীবন ভরে আমরা দেখি, একটা বিজয়ের পিছনে রয়েছে, অনেক চেষ্টা-সাধনা, ত্যাগ-কুরবানি। এজন্য বিজয় আমাদের কাছে প্রবিত্র, কাঙ্খিত ও আনন্দময়।
একটা বিজয়ের জন্য ঝড়াতে হয় রক্ত, করতে হয় প্রাণ উৎসর্গ। বর্তমান বিশ্ব তো তাই বলছে, অনেক সবুজ-শ্যামল ভূমি রক্তে রঞ্জিত হচ্ছে, অনেক পবিত্র ভূমি হায়নাদের পায়ে অপমানিত হচ্ছে, শুধু স্বাধীনতা চাওয়ায়।
আমার প্রিয় বাংলাদেশও কম কী। আমাদের বিজয় অর্জনের পিছনে ছিলো দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ, মায়ের মানিক হারানো, বাবার ছেলে হারানো, বোনের অপেক্ষা, সন্তানের বাবার জন্য অস্থিরতা, ত্রিশ লক্ষ শহীদ।
আমরা আমাদের এই বিজয়ের কথা কে না জানি? মানুষ তার বংশের গৌরবের কথা, সম্মান-সাহসের কথা জন্মে পর থেকেই শুনে আসে। আমরাও তো কবে থেকে বিজয়কে ভালোবাসতে বাসতে বড়ো হচ্ছি।
প্রতি বছর বিজয় দিবস আমাদের মাঝে আসে। আমাদের স্মরণ করে দেয়, এই দিনটা আমাদের এক আনন্দের দিন। একটা উৎসবের দিন। আমাদের স্বাধীন হওয়ার দিন। বাংলাদেশ নামে এক ভূখণ্ড বিশ্ব মানচিত্রে স্থান পাবার দিন।
এইদিন আমাদের আনন্দ দেয়। মাঝেমধ্যে কষ্টও হয়। এই কষ্টটা হয় অনেক ত্যাগের পরও, ফেলানিকে কাঁটাতারে ঝুলতে দেখে, কৃষকের অভাবী-অনাহারী জীবন দেখে, আমরা আমাদের গুলি করতে দেখে, নিজেরা নিজেদের সম্পদের ডাকাতি করতে দেখে, একজন বাবার বুক ভরা কষ্ট দেখে, একজন মায়ের চক্ষু ভরা অশ্রু দেখে, লক্ষ যুবক বেকার দেখে। তবে আমরা আশাবাদী দেশ একদিন অন্য দেশ হবে।
বিজয় ও আনন্দ।
জয়ী হওয়ার চেষ্টা সবসময় আমাদের মধ্যে বিদ্যমান। বিজয়ের আনন্দ আমাদের উচ্ছাসিত করে সর্বদা।
ছেলেবেলা অন্য পাড়ার বন্ধুদের খেলায় হারিয়ে দেওয়া ছিলো সবচে আনন্দের বিষয়। আরেকটু বড় হয়ে বন্ধুদের তর্কে হারিয়ে দিতে চেষ্টার কম নেই এবং একসময় জয়ী হলে আনন্দে মেতে উঠি। আমাদের সার্পোটিং দলের কথাই ধরি, তারা খেলে এক প্রান্তে; আমরা আনন্দ উৎসব করি অন্যপান্তে বসে।
জীবন ভরে আমরা দেখি, একটা বিজয়ের পিছনে রয়েছে, অনেক চেষ্টা-সাধনা, ত্যাগ-কুরবানি। এজন্য বিজয় আমাদের কাছে প্রবিত্র, কাঙ্খিত ও আনন্দময়।
একটা বিজয়ের জন্য ঝড়াতে হয় রক্ত, করতে হয় প্রাণ উৎসর্গ। বর্তমান বিশ্ব তো তাই বলছে, অনেক সবুজ-শ্যামল ভূমি রক্তে রঞ্জিত হচ্ছে, অনেক পবিত্র ভূমি হায়নাদের পায়ে অপমানিত হচ্ছে, শুধু স্বাধীনতা চাওয়ায়।
আমার প্রিয় বাংলাদেশও কম কী। আমাদের বিজয় অর্জনের পিছনে ছিলো দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ, মায়ের মানিক হারানো, বাবার ছেলে হারানো, বোনের অপেক্ষা, সন্তানের বাবার জন্য অস্থিরতা, ত্রিশ লক্ষ শহীদ।
আমরা আমাদের এই বিজয়ের কথা কে না জানি? মানুষ তার বংশের গৌরবের কথা, সম্মান-সাহসের কথা জন্মে পর থেকেই শুনে আসে। আমরাও তো কবে থেকে বিজয়কে ভালোবাসতে বাসতে বড়ো হচ্ছি।
প্রতি বছর বিজয় দিবস আমাদের মাঝে আসে। আমাদের স্মরণ করে দেয়, এই দিনটা আমাদের এক আনন্দের দিন। একটা উৎসবের দিন। আমাদের স্বাধীন হওয়ার দিন। বাংলাদেশ নামে এক ভূখণ্ড বিশ্ব মানচিত্রে স্থান পাবার দিন।
এইদিন আমাদের আনন্দ দেয়। মাঝেমধ্যে কষ্টও হয়। এই কষ্টটা হয় অনেক ত্যাগের পরও, ফেলানিকে কাঁটাতারে ঝুলতে দেখে, কৃষকের অভাবী-অনাহারী জীবন দেখে, আমরা আমাদের গুলি করতে দেখে, নিজেরা নিজেদের সম্পদের ডাকাতি করতে দেখে, একজন বাবার বুক ভরা কষ্ট দেখে, একজন মায়ের চক্ষু ভরা অশ্রু দেখে, লক্ষ যুবক বেকার দেখে। তবে আমরা আশাবাদী দেশ একদিন অন্য দেশ হবে।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন